মঙ্গলবার- ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

বহদ্দারহাটে ফ্লাইওভারের গার্ডার ধস মামলার রায় ১০ জুলাই

বহদ্দারহাটে ফ্লাইওভারের গার্ডার ধস মামলার রায় ১০ জুলাই
print news

ট্টগ্রাম নগরীর বহদ্দারহাটে সিডিএর নির্মাণাধীন ফ্লাইওভারের তিনটি গার্ডার ধসে ১৩ জন নিহতের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় যুক্তিতর্ক শেষ হয়েছে।

চট্টগ্রামের চতুর্থ অতিরিক্ত দায়রা জজ শরীফুল আলম ভূঁঞার আদালতে যুক্তিতর্ক শেষ হয়। পরে আদালত ১০ জুলাই আলোচিত এই মামলায় রায় ঘোষণার দিন ধার্য করেন।

আসামিরা হলেন, বহদ্দার ফ্লাইওভার প্রকল্পের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মীর আকতার অ্যান্ড পারিশা ট্রেড সিস্টেমস (জেভি) প্রজেক্ট ম্যানেজার মো. গিয়াস উদ্দীন, সুপারভিশন ইঞ্জিনিয়ার মো. মনজুরুল ইসলাম, কোয়ালিটি কন্ট্রোল ইঞ্জিনিয়ার আব্দুল হাই, মো. মোশরাফ হোসেন রিয়াজ, পরিচালক (অ্যাডমিন) প্রকৌশলী মো. শাহজাহান আলী, আব্দুল জলিল, আমিনুর রহমান ও রফিকুল ইসলাম। সব আসামি জামিনে রয়েছেন।

আরও পড়ুন :  চট্টগ্রামে আগুনে পুড়েছে ৯ বসতঘর, দু‘জনের প্রাণহানী

বিষয়টি নিশ্চিত করে আদালতের বেঞ্চ সহকারী ওমর ফুয়াদ বলেন, ২০১২ সালে বহদ্দারহাট ফ্লাইওভারের গার্ডার ধসে ১৩ জন নিহত হন। এ ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলায় গত মঙ্গলবার দুই পক্ষের যুক্তিতর্ক শুনানি শেষ হয়। এরপর আদালত রায় ঘোষণার জন্য আগামী ১০ জুলাই দিন ধার্য করেন।

মামলার নথি থেকে জানা যায়, ২০১২ সালের ২৪ নভেম্বর চট্টগ্রামের বহদ্দারহাট এলাকায় বহদ্দারহাট ফ্লাইওভারের কংক্রিট গার্ডার ধসে পড়ে ১৩ জন নিহত হয়। এ ঘটনায় কর্তব্যে অবহেলাজনিত মৃত্যুর অভিযোগ এনে ২৬ নভেম্বর সিডিএ’র প্রকল্প পরিচালক নির্বাহী প্রকৌশলীসহ ২৫ জনের বিরুদ্ধে চান্দগাঁও থানা মামলা হয়।

আরও পড়ুন :  চট্টগ্রামে আগুনে পুড়েছে ৯ বসতঘর, দু‘জনের প্রাণহানী

তদন্ত শেষে ২০১৩ সালের ২৪ অক্টোবর আদালতে ৮ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করে পুলিশ। ২০১৪ সালের ১৮ জুন অভিযোগপত্রের ৮ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত। এ মামলার বিচার চলাকালে আদালতে ২২ জন সাক্ষী সাক্ষ্য দিয়েছেন। আদালতে আসামিপক্ষে ৭ জন সাফাই সাক্ষী দিয়েছেন।

ঈশান/খম/সুপ

আরও পড়ুন

No more posts to show
error: Content is protected !!