বৃহস্পতিবার- ২৭ নভেম্বর, ২০২৫

সাংবাদিকতা বাংলাদেশে রক্তচোষা ইন্ডাস্ট্রি হয়ে গেছে

সাংবাদিকতা বাংলাদেশে রক্তচোষা ইন্ডাস্ট্রি হয়ে গেছে

সাংবাদিকতা বাংলাদেশের ক্ষেত্রে একটা রক্তচোষা ইন্ডাস্ট্রি হয়ে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।

তিনি বলেছেন, সাংবাদিকদের একটা মিনিমাম বেসিক বেতন থাকতে হবে। এটা ৩০ হাজার অথবা ৪০ হাজারেই হোক। এর নিচে নামা যাবে না। এর নিচে যে দেবে সে পত্রিকা বন্ধ করে দেওয়া হবে।

বুধবার (১২ মার্চ) জাতীয় প্রেস ক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে মাল্টিমিডিয়া রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের উদ্যোগে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

আরও পড়ুন :  পূর্ব রেলে সরঞ্জাম ক্রয়ে জুয়েলের জোচ্চুরি!

তিনি বলেন, সাংবাদিকদের রক্ত কীভাবে চুষে খাওয়া যায় সেটা করা হচ্ছে। বছরের পর বছর চাকরি করলে বেতন দেয় না। সাংবাদিকদের বেতন বাড়ানোর জন্য নতুন করে একটা মুভমেন্ট করা উচিত।

শফিকুল আলম বলেন, আমরা চাই প্রত্যেক সাংবাদিক যেন ভালো বেতন পান। মিনিমাম যাতে একটা ফ্লোর থাকে। বাংলাদেশের সব সাংবাদিকদের জন্য একটা ফ্লোর বেতন থাকতে হবে। একটা মিনিমাম বেসিক থাকতে হবে। এটা ৩০ হাজার অথবা ৪০ হাজারেই হোক। এর নিচে নামা যাবে না। এর নিচে যে দেবে সে পত্রিকা বন্ধ করে দেওয়া হবে।

আরও পড়ুন :  পূর্ব রেলে সরঞ্জাম ক্রয়ে জুয়েলের জোচ্চুরি!

প্রধান উপদেষ্টার এই প্রেস সচিব বলেন, আমাদের খারাপ জার্নালিজম করার দরকার নেই। যারা খেটে জার্নালিজম করবেন, তাদের ইনটেলেকচুয়াল প্রোপার্টির রাইট দিতে হবে এবং তাদের মূল্যায়ন করতে হবে। একটা বেসিক অনুযায়ী বেতন দিতে হবে।

তিনি বলেন, বাংলাদেশে সত্যিকার অর্থে শেখ হাসিনার আমলে কোনো মিডিয়ায় ফ্রিডম ছিল না। আপনাদের (উপস্থিত সাংবাদিক) হাত দিয়েই এই হাসিনাকে আমরা পুশ ব্যাক করেছি। বাংলাদেশে অকুতোভয় সাংবাদিক থাকলে সেটা হলো মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিক এবং ফটো সাংবাদিক। এই আন্দোলনে তাদের অবদান স্মরণীয়।

আরও পড়ুন :  পূর্ব রেলে সরঞ্জাম ক্রয়ে জুয়েলের জোচ্চুরি!

আলোচনা সভায় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আব্দুল হান্নান মাসউদ, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি শহিদুল ইসলাম, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি সাদিক কায়েমসহ আরও অনেকে ছিলেন।

ঈশান/খম/সুম

আরও পড়ুন

You cannot copy content of this page