শনিবার- ৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

জমি কিনতে খরচ বাড়লো যেসব এলাকায়

চলতি অর্থবছর থেকে জমি কেনার খরচ অনেক বেড়ে গেছে। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেটে করহার বাড়ানোর ঘোষণার পর গত ১৭ জুলাই ‘উৎসে কর বিধিমালা, ২০২৩’ এর সংশোধনের গেজেট প্রকাশ করে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড।

সংশোধিত বিধিমালায় বলা হয়েছে, ‘রেজিস্ট্রেশন অ্যাক্ট, ১৯০৮’ অনুযায়ী দলিল নিবন্ধনের জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত নিবন্ধন কর্মকর্তা নির্ধারিত করহার পরিশোধ ছাড়া কোনো দলিল-দস্তাবেজ নিবন্ধন করবেন না।

এখন রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) এবং চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ) এলাকায় জমি ও ফ্ল্যাট রেজিস্ট্রেশনের ওপর উৎসে কর ৪ থেকে বাড়িয়ে ৮ শতাংশ করা হয়েছে। সিটি করপোরেশন ও জেলা পর্যায়ের পৌরসভার অন্য এলাকায় এ হার ৩ থেকে বাড়িয়ে ৬ শতাংশ করা হয়েছে। উপজেলা পর্যায়ের পৌরসভায় ৪ শতাংশ এবং অন্য এলাকা ১ শতাংশের পরিবর্তে ২ শতাংশ উৎসে করা নেওয়া হচ্ছে।

বর্তমানে জমি রেজিস্ট্রেশন খরচের মধ্যে রয়েছে ১ শতাংশ রেজিস্ট্রেশন ফি, ১.৫ শতাংশ স্ট্যাম্প শুল্ক। স্থানীয় সরকার কর দলিলে লিখিত মোট মূল্যের ৩ শতাংশ। তবে সিটি করপোরেশন এবং ক্যান্টনমেন্ট বোর্ডের (উপজেলাধীন নয়) অধীন সম্পত্তি হলে হস্তান্তরিত সম্পত্তির দলিলে লিখিত মোট মূল্যের ২ শতাংশ হবে স্থানীয় সরকার কর।

আরও পড়ুন :  চবির শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংঘর্ষে চিহ্নিত ৯ অস্ত্রধারী

এছাড়া জমি কেনার সময় নিবন্ধনে ই ফিস ১০০ টাকা, এন ফি ৩০০ টাকা, এনএন ফি (নকলনবিশদের পারিশ্রমিক), ২০০ টাকার নন জুডিসিয়াল স্ট্যাম্পে হলফনামা, ১০ টাকা মূল্যের কোর্ট ফি দিতে হয়। নকলনবিশদের ফি প্রতি ৩০০ শব্দবিশিষ্ট এক পৃষ্ঠা বা এর অংশ বিশেষের জন্য ৩৬ টাকা।

এখন রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) এবং চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ) এলাকায় জমি ও ফ্ল্যাট রেজিস্ট্রেশনের ওপর উৎসে কর ৪ থেকে বাড়িয়ে ৮ শতাংশ করা হয়েছে। সিটি করপোরেশন ও জেলা পর্যায়ের পৌরসভার অন্য এলাকায় এ হার ৩ থেকে বাড়িয়ে ৬ শতাংশ করা হয়েছে। উপজেলা পর্যায়ের পৌরসভায় ৪ শতাংশ এবং অন্য এলাকা ১ শতাংশের পরিবর্তে ২ শতাংশ উৎসে করা নেওয়া হচ্ছে।

আরও পড়ুন :  ঈদে মিলাদুন্নবীর (সা.) আবহে সাজলো চট্টগ্রাম

বর্তমানে জমি রেজিস্ট্রেশন খরচের মধ্যে রয়েছে ১ শতাংশ রেজিস্ট্রেশন ফি, ১.৫ শতাংশ স্ট্যাম্প শুল্ক। স্থানীয় সরকার কর দলিলে লিখিত মোট মূল্যের ৩ শতাংশ। তবে সিটি করপোরেশন এবং ক্যান্টনমেন্ট বোর্ডের (উপজেলাধীন নয়) অধীন সম্পত্তি হলে হস্তান্তরিত সম্পত্তির দলিলে লিখিত মোট মূল্যের ২ শতাংশ হবে স্থানীয় সরকার কর।

এছাড়া জমি কেনার সময় নিবন্ধনে ই ফিস ১০০ টাকা, এন ফি ৩০০ টাকা, এনএন ফি (নকলনবিশদের পারিশ্রমিক) ২০০ টাকার নন জুডিসিয়াল স্ট্যাম্পে হলফনামা, ১০ টাকা মূল্যের কোর্ট ফি দিতে হয়। নকলনবিশদের ফি প্রতি ৩০০ শব্দবিশিষ্ট এক পৃষ্ঠা বা এর অংশ বিশেষের জন্য ৩৬ টাকা।

বাণিজ্যিক এলাকায় করহার

সংশোধিত উৎসে কর বিধিমালায় বলা হয়েছে, চট্টগ্রামের আগ্রাবাদ ও সিডিএ এভিনিউতে দলিল মূল্যের ৮ শতাংশ বা কাঠাপ্রতি ৮ লাখ টাকার মধ্যে যেটি বেশি সেটি করা হিসেবে গণ্য হবে।

আবাসিক এলাকার ক্ষেত্রে চট্টগ্রামের আগ্রাবাদ, হালিশহর, পাঁচলাইশ, নাসিরাবাদ, মেহেদিবাগ এলাকা দলিল মূল্যের ৮ শতাংশ বা কাঠাপ্রতি তিন লাখ টাকার মধ্যে যেটি বেশি তা কর হিসেবে পরিশোধ করতে হবে। এছাড়া চট্টগ্রামের খুলশী এলাকায় দলিল মূল্যের ৮ শতাংশ বা কাঠাপ্রতি পাঁচ লাখ টাকার মধ্যে যেটি বেশি তা কর হিসেবে দিতে হবে।

আরও পড়ুন :  মিলির অপেক্ষায় শাকিব, চলছে রেজিস্ট্রেশন

অন্যান্য এলাকায় যে হারে কর দিতে হবে

এছাড়া সংশোধিত বিধিমালা অনুযায়ী, ওপরে উল্লেখ করা হয়নি এমন এলাকা যা চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের আওতাধীন এলাকায় করহার হবে দলিল মূল্যের ৮ শতাংশ। চট্টগ্রাম জেলা (চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ ছাড়া) এবং ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড এলাকায় দলিল মূল্যের ৬ শতাংশ হারে কর দিতে হবে।

এছাড়া জেলা সদরে অবস্থিত পৌরসভায় দলিল মূল্যের ৬ শতাংশ, অন্য যে কোনো পৌরসভায় দলিল মূল্যের ৪ শতাংশ এবং এর বাইরের যে কোনো এলাকায় দলিল মূল্যের ২ শতাংশ হারে উৎসে কর দিতে হবে বলে সংশোধিত বিধিমালায় উল্লেখ করা হয়েছে।

আরও পড়ুন